আর্টিকেল: অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনে ৩১ জন রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী ও সাংবাদিকদের নাম প্রস্তাব করেছেন বিএনপি পুনর্গঠনের উদ্যোক্তা কামরুল হাসান নাসিম।
শনিবার দুপুরে রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে ‘আসল’ বিএনপির মুখপাত্র কামরুল হাসান নাসিম এই সব প্রস্তাবগুলো দেন।
কামরুল হাসান নাসিম বলেন, সরকার দলের পক্ষ হতে একেক সময় একেক ধরনের বক্তব্য রাখা হচ্ছে এই ইস্যুতে। আমি মনে করছি, রাজনৈতিক অর্জন জনপ্রতিনিধি হওয়ার মধ্যেই কেবল নিহিত থাকতে পারে না।
কাজেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে প্রতিনিধিত্বমূলক সত্ত্বাদের জায়গা হোক। সার্বিক নানা দিক বিবেচনা করে এই সরকারে জায়গা পাকা রাজনীতিক হতে শুরু করে পেশাজীবী ব্যক্তিবর্গ।
যে ৩১ জন রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী ও সাংবাদিকদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব নাসিম দিয়েছেন তারা হলেন- শেখ হাসিনা ( বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হিসাবে), আবুল মাল আব্দুল মুহিত (অর্থনীতিবিদ হিসাবে), ডক্টর মঈন খান( যদি তিনি অপশক্তির ধারক না হন), মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর( ঐ), ওবায়দুল কাদের ( সংগঠক ও পদাধিকার বলে), আসাদুজ্জামান খান কামাল ( সজ্জন চরিত্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে), আসাদুজ্জামান নূর ( গ্রহনযোগ্য রাজনীতিক হিসাবে), সলিমুল্লাহ খান ( রাজনৈতিক- সামাজিক- সাংস্কৃতিক ধারাভাষ্যকার হিসাবে), ড. আব্দুর রাজ্জাক( গ্রহনযোগ্য রাজনীতিক হিসাবে), হাসানুল হক ইনু ( ভিন্ন মত প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব বিচারে), জি এম কাদের ( ভিন্ন মত প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব বিচারে), হায়দার আকবর খান রনো ( ভিন্ন মত প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব বিচারে), ড. জাফরউল্লাহ ( জাতীয়তাবাদী শক্তির বিদগ্ধজন হিসাবে). শাহেদা ওবায়েদ ( শিক্ষক প্রতিনিধি হিসাবে জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধিত্বকারী হিসাবে), মোহাম্মদ এ আরাফাত ( ( শিক্ষক প্রতিনিধি হিসাবে মেধাবী কনিষ্ঠ প্রতিনিধিত্বকারী হিসাবে), নাঈমুল ইসলাম খান ( সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিত্বকারী চরিত্র হিসাবে), আলমগীর হোসেন ( সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিত্বকারী চরিত্র হিসাবে), তৌফীক ইমরোজ খালিদী (সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিত্বকারী চরিত্র হিসাবে),
কর্নেল (অব) অলি আহমেদ ( ভিন্ন মত প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব বিচারে), জেবেল রহমান গাণি (ভিন্ন মত প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব বিচারে), শাজাহান খান ( সংগঠক ও শক্তিশালী নেতৃত্ব হিসাবে), খন্দকার মোশাররফ হোসেন (সফল মন্ত্রিত্বগুণে), আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (ভিন্ন মত প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব বিচারে), আনিসুল হক (আইনজ্ঞ হিসাবে ও সজ্জন চরিত্রগত কারণে), সাবের হোসেন চৌধুরী (সফল নেতৃত্বগুণে), শাহরিয়ার আলম (পররাষ্ট্র ইস্যুতে), তোফায়েল আহমেদ (সফল নেতৃত্বগুণে), গওহর রিজভী ( দায়িত্বশীল চরিত্র হিসাবে), এইচ টি ইমাম (দায়িত্বশীল চরিত্র হিসাবে), সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (সর্বজন শ্রদ্ধেয় চরিত্র মোতাবেক), সাংবাদিক নুরুল কবীর (রাজনৈতিক গুনগত পরিবর্তন চাইবার প্রত্যাশী হিসাবে)।